Комментарии:
আলহামদুলিল্লাহ। আপনার মাধ্যমে অনেক কিছুর সমাধান পাই। আল্লাহ আপনাকে হেদায়েতের পথে রাখুন। আর আমাদরেকে সমস্ত ফিতনা থেকে হেফাজত করুন।
Ответитьহাদিস নয় সম্পদ এর কথা বলছে
৫৯/৬, ৭, ২৫/৩০, ৪৩/৪৩, ৪৪,
আজান আবিস্কার করছে কে??
আল্লাহ করে নাই রাসুল ও করে
নাই এক লোকের স্বপ্নে পাওয়া
আজান,
আল-কোরানে মুসলমানদের মধ্যপন্থা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে। কিন্তু, দেখা যাচ্ছে, যারা আল-কোরান এবং হাদিস নিয়ে প্রকাশ্যে কথা বলে অথবা বক্তব্য রাখে, সাধারণত তারা চরম এবং ভিন্ন দুটি পথ বেছে নিয়েছে - একটি দল বলেছে হাদিস, কুরআন বোঝা এবং অনুসরণ করার জন্যে বাধ্যতামূলক এবং অন্য দল বলেছে হাদিস জানার দরকার নেই। উভয় মতামতই চরম এবং সেগুলো মূলত আল-কুরআনের দিক নির্দেশনা বিরোধী। উভয় দলই অহংকারী, কারণ তারা অন্যের প্রতি চরম ভাষা ব্যবহার করে। মানুষের মধ্যে যদি আল্লাহর প্রতি ভয় থাকে তবে তারা কখনই একে অপরের প্রতি এভাবে ঘৃণা প্রদর্শন করবে না।
সহজ ভাবে এভাবে বলা যেতে পারে যে, আল্লাহ সমস্ত প্রধান এবংবাধ্যতামূলক বিষয়গুলোর ব্যাপারে আল-কুরআনে সুস্পষ্টভাবে নির্দেশনা দিয়েছেন - তিনি যে, সব কিছু অন্তর্ভুক্ত করেছেন তাও সেখানে ঘোষণা করেছেন। বাধ্যতামূলক বিষয়ের উপর জোর দেওয়া এবং পুনরাবৃত্তি করার আল-কুরআনের অনন্য শৈলী আপনি কোথাও খুঁজে পাবেন না। অন্য দিকে, আমাদের প্রিয় নবী কীভাবে আল-কুরআনের হিকমাহ অথবা জ্ঞান তাঁর কথা এবং কাজের মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন সেগুলোও গুরুত্বপূর্ণ, তবে আমাদের যাচাই করে দেখতে হবে যাতে সেগুলো আল-কুরআনের বার্তা-বিরোধী বা অপ্রাসঙ্গিক না হয় - কারণ আল্লাহ নিজেই ওয়াদা করেছেন যে তিনি তাঁর কিতাবকে সুরক্ষা করবেন। আপনি যদি আল-কুরআনকে একশত বারও পাঠ করেন, তবুও আয়াতগুলির মধ্যে কোন প্রকারের অমিল দেখতে পাবেন না - যা অপরিবর্তনীয় পবিত্র গ্রন্থের সাথে সম্পর্কিত একটি শক্তিশালী প্রমাণ।যেহেতু হাদিস সুরক্ষিত হবে এমন কোন প্রতিশ্রুতি নেই, তাই আমাদের অবশ্যই খুব সতর্ক থাকতে হবে। হাদিস যদি লেখা না হতো তাহলে আমরা আমাদের বাবা-মা, দাদা-দাদি, নান-নানী এবং সমাজের ধর্মীয় নেতাদের কাছ থেকে অলিখিত কিছু হাদিস শুনতাম এবং তাঁরা সেগুলো তাদের অতীত প্রজন্মের কাছ থেকে শুনতেন।।
একজন সত্যিকারের জ্ঞানী মানুষ যদি অন্য লোকেদের জন্য আল-কুরআনের হিকমাহ বা জ্ঞানকে সুন্দরভাবে এবং স্পষ্টভাবে প্রকাশ করতে পারেন, আমাদের প্রিয় নবীর প্রকাশ তো আরও স্পষ্ট, গভীর এবং সত্য হবে - এটাই তো স্বাভাবিক, কারণ তিনি আল্লাহর দ্বারা নির্দেশিত এবংদীক্ষিত ছিলেন। সালাত কিভাবে পড়তে হবে সেটা তো আমাদের প্রিয় নবীকে শিখিয়ে দেয়া হয়েছিল এবং এ কথাটাও আল-কোরানে উল্লেখ করা আছে। এছাড়া, আল্লাহ আমাদের প্রিয় নবীকে আধ্যাত্মিক জ্ঞান দিয়েও সমৃদ্ধ করেছেন, যা কুরআনে বলা হয়েছে। আমাদের মধ্যে এমন মানুষ আছে যারা স্বাভাবিকভাবেই এসব জানতে কৌতূহলী হবে - এটা কি খুব স্বাভাবিক নয়? তবে সাথে সাথে আমাদের এটাও মনে রাখতে হবে যে, আল-কোরানে আল্লাহ আমাদের করণীয় সব প্রধান বিষয়গুলো খুব স্পষ্টভাবে এবং পুনরাবৃত্তির মাধ্যমে ব্যাখ্যা করেছেন - যা পড়ে বা শুনে যে কেউ সহজেই বুঝতে পারে এবং বাস্তবায়ন করতে পারে। কিন্তু মানুষ এসব প্রধান প্রধান বিষয়গুলো থেকে সরে গিয়ে অন্য ছোট খাট বিষয় নিয়ে মাথা ঘামাতে চায়, যা মূলত তাকে ভুল পথে নিয়ে যায়। এভাবে তারা আল-কোরানের বিকল্প কিছু খুঁজে পেতে চায়।
আল-কোরানের নিচের আয়াতটি পড়লেই বুঝা যায় যে, আল্লাহ তার বইয়ে বারবার যে কাজগুলো উল্লেখ করেছেন সেগুলো ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান ( religious rites) অনুসরণের চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু, দুর্ভাগ্যবশত আমরা কি ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানকে বেশি গুরুত্ব দিই না? আর এভাবেই আমরা নিজেদের পরিশুদ্ধ করতে আল-কুরআনের রহমতকে কাজে লাগাতে পারি না।
অধ্যায় 2 এর ১৭৭ আয়াত:
ভালো কাজ এটা নয় যে, তোমরা তোমাদের চেহারা পূর্ব ও পশ্চিম দিকে ফিরাবে; বরং ভালো কাজ হল যে ঈমান আনে আল্লাহ, শেষ দিবস, ফেরেশতাগণ, কিতাব ও নবীগণের প্রতি এবং যে সম্পদ প্রদান করে তার প্রতি আসক্তি সত্ত্বেও নিকটাত্মীয়গণকে, ইয়াতীম, অসহায়, মুসাফির ও প্রার্থনাকারীকে এবং বন্দিমুক্তিতে এবং যে সালাত কায়েম করে, যাকাত দেয় এবং যারা অঙ্গীকার করে তা পূর্ণ করে, যারা ধৈর্যধারণ করে কষ্ট ও দুর্দশায় ও যুদ্ধের সময়ে। তারাই সত্যবাদী এবং তারাই মুত্তাকী।
SubhanAllah
Ответитьআহলে কুরআন নামক ফিরকার অনুসারীরা কুরআন মানে না, কারণ কুরআনে বলা হয়েছে রাসুল (স:) তোমাদের যা দেন তা গ্রহণ কর আর যা থেকে নিষেষধ করেন তা থেকে বিরত থাক। সুতরাং তার কাফির।
Ответитьআহলে কূরআন ওলারা বিবাহ, খাওয়া ,ব্যবসা করা মোট কথা ২৪ ঘন্টাচলার জন্য কোরানের আলোকে একটা বিধান নিয়ে আসূক যাহাতে রাসুল সা এর সমথন রয়েছে
Ответитьনিশ্চয়ই তিনি নেশা করেছেন। কোরআনের ব্যাখ্যা লাগবে কেন? তিনি বলতে চাইছে কোরআন সম্পূর্ণ বা পরিপূর্ণ না, কিংবা সহজে বোধগম্য না। তার চেয়ে বড় জালেম আর কে হতে পারে যে এমন কথা বলে, ''হিদায়াতের জন্য আল্লাহর কিতাব যথেষ্ট নয়, এর ব্যাখ্যা করতে আল্লাহর সহকারী ইমাম বুখারী, ইমাম মুসলিমের কিতাব আবশ্যক!
ОтветитьApnader bhondamo ses kobe hobe
Ответитьমাশা আল্লাহ, তারপর ও কি এই মানুষগুলা হাদিস অসীকার করে কুফরি করা ছাড়বেন না
ОтветитьHujur wrong explanation.
Ответитьআল্লাহ বলেছেন যে তোমরা কোরআন বেতিতো আর কোন হাদিসের প্রতি ঈমান আনবে! তার কি বলবেন আপনি
Ответитьআহলে কুরআন আসল ইসলামের প্রচারক
Ответитьমনগড়া ব্যাখ্যা দিচ্ছে।
Ответитьআল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দিন।
কুরআনে নাকি সঠিকভাবে অযুর কথা সম্পূর্ণ বলা নেই। আস্তাগফিরুল্লাহ।
Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:
"হে মু’মিনগণ! তোমরা যখন সলাতের জন্য উঠবে, তখন তোমাদের মুখমন্ডল এবং কনুই পর্যন্ত হস্তদ্বয় ধৌত করবে। আর তোমাদের মাথা মাসেহ করবে এবং পা গোড়ালি পর্যন্ত ধৌত করবে। তোমরা যদি অপবিত্র অবস্থায় থাক তবে বিধিমত পবিত্রতা অর্জন করবে। আর যদি পীড়িত হও বা সফরে থাক অথবা তোমাদের কেউ যদি মলত্যাগ করে আসে অথবা যদি তোমরা স্ত্রীদের সাথে সহবাস কর আর পানি না পাও তাহলে পবিত্র মাটি দিয়ে তায়াম্মুম করবে তা দিয়ে তোমাদের মুখমন্ডল ও হাত মাসেহ করবে। আল্লাহ তোমাদের উপর সংকীর্ণতা চাপিয়ে দিতে চান না, তিনি তোমাদেরকে পবিত্র করতে চান আর তোমাদের প্রতি তাঁর নি‘আমাত পূর্ণ করতে চান, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর।"
(QS. Al-Ma'idah 5: Verse 6)
"তুমি তোমার প্রতিপালকের নিকট থেকে যে ওয়াহী পাও তার অনুসরণ কর, তিনি ছাড়া সত্যিকারের কোন ইলাহ নেই, তুমি মুশরিকদের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নাও।"
(QS. Al-An'am 6: Verse 106)
"তুমি যদি পৃথিবীর অধিকাংশ লোকের অনুসরণ কর তাহলে তারা তোমাকে আল্লাহর পথ হতে বিচ্যুত করে ফেলবে, তারা তো কেবল আন্দাজ-অনুমানের অনুসরণ করে চলে, তারা মিথ্যাচার ছাড়া কিছু করে না।"
(QS. Al-An'am 6: Verse 116)
আপনার কথা মন গড়া এবং মিথ্যার মানুষ কে উল্টা বুঝাচ্ছেএ
Ответитьএকজন আহলে কুরআন এর অনুসারীর আমার সাখখত হয়ে ছিল ।
ОтветитьYou are number one ideat
Ответитьএই পণ্ডিত মৃত আর জীবিত কি সমান । তাই যদি হয় তাহলে কোরআন ব্যতীত পৃথিবীর সব কিতাব মৃত । এই কোরআন আল্লাহ উঠিয়ে নেবেন এই কোরআন দ্বারাই কিয়ামতের দিন ফয়সালা দিবেন কোন হাদিস দিয়ে না ।
Ответитьইনি কিভাবে মিথ্যা কথা বললেন কুরআনে নাকি অযুর কথা ক্লিয়ার নেই?? সলাত কিভাবে পড়তে হবে তাও নাকি নেই।
এমন মূর্খতা আলেম থেকে জাতি কি শিখবে।
কুরআন সবি বলা আছে।
আপাতত অযুটা তো কুরআনের নিয়মে করেন।
Al-Ma'idah ৫:৬
হে ঈমানদারগণ! যখন তোমরা নামাযের জন্য উঠবে।
১/তখন মুখমণ্ডল ও
২/কনুই পর্যন্ত হাত ধোবে,
৩/মাথা মুছবে এবং
৪/গোড়ালির ওপরের গিঁঠ পর্যন্ত পা ধোবে।
এই চারটির বাইরে যারা অযু করবে তারা আল্লাহর আইন লঙ্গন করবেন।
আলহামদুলিল্লাহ কিছু কিছু কমেন্ট দেখে বুঝলাম বুখারী চাচার দিন শেষ আল কুরআনের বাংলাদেশ।
আমি কয়েকমাস আগে ইসলাম নিয়ে সংশয়বাদী ছিলাম শুধুমাত্র হাদিসের জন্য। পরবর্তীতে কুরআনের জ্ঞান অর্জন করার পরে আবার মুসলিম হয়ে গিয়েছি। এখন শুধু কুরআন অনুযায়ী জীবন-যাপন করি এবং চেষ্টা করি।
আরেকটা কথা আল্লাহ কুরআনে স্পষ্ট বলে দিয়েছেন কুরআনে তিনি প্রয়োজনীয় সবকিছু ব্যাখ্যা করেছেন। নামাজ, ওযু,হজ্ব,কালিমা,যাকাত,কুরবানি, সদকা সকল কিছুই বর্ণনা করা আছে। আহমাদুল্লাহ হুজুর কুরআন কে অবজ্ঞা করে অবশ্যই পাপ করেছেন। তিনি দাবি করছেন কুরআনে বিস্তারিত বোঝার কিছুই নেই। অথচ আল্লাহ কুরআন কেই হাদিস বলেছেন। রাসূল কুরআন অনুযায়ী চলতো এবং কুরআনের বাহিরে কিছু বলতেন না এটাও কুরআনে উল্লেখ আছে৷
আপনি ভুল বললেন শাইখ,"মা আতাকুমুর...এই আয়াতের ভুল অর্থ করেছেন।আর প্রচলিত হাদিসের অনেক কথাই ইহুদী খ্রীষ্টানদের থেকে এসেছে।একটু ভালকরে পরখ করে দেখুন।সুতরাং আহলে কুরআনই সঠিক পথে আছে।
Ответитьআল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । ♥♥♥
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্র
সকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব,
সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্র
বিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা
....//////////////////////
আপনি কোরআনের ভুল ব্যখা দিলেন
Ответитьআল্লাহ নাযিল করেছেন উত্তম হাদিস
Ответитьজাল হাদীসে সয়লাব হয়ে গেছে। আমরা সাধারণ মানুষ এখন কি করব
Ответитьমাশাআল্লাহ
Ответитьনবীজির কুরআন একটা হাদিসের বই লিখে গেছেন এমন একটি বইয়ের নাম বলুন
Ответитьআগুনখোর কিভাবে দুটি আয়াতের অপব্যখ্যা করলেন, রাসুল যা দেয় তা গ্রহণ করো, এটুকু বলেই চলে গেলেন অন্য আয়াতে গিয়ে লিতুবায়্যিনার অর্থ করলেন ব্যাখ্যা অথচ ব্যাখ্যার আরবি তাফসীর, আর তাফসীরের দায়িত্ব ও আল্লাহর, প্রথম আয়াতে গনিমতের মাল থেকে রাসুল যা দেয় তা গ্রহণ করতে আল্লাহ নির্দেশ দিচ্ছেন, দ্বিতীয় আয়াতের লিতুবায়্যিনার পাঠ করে শুনানো বা বয়ান করা, রাসুলের দায়িত্ব সম্পর্কিত আয়াতে বাণী পৌঁছে দেওয়া, পাঠ করে শুনানো সতর্ক করা। বোখারীগংর হাদীস বোখারীদের কথা যা রাসুলের নাম ভাঙ্গিয়ে বাজারে ছেড়েছে আর এটাই গিলেছে কোরআন অস্বীকার কারীরা !
Ответитьকুরআন হাতাইয়্যা কিচ্ছু পাবে না, একটা সময় সে বেইমান হয়ে যাবে। - আহমাদুল্লাহ 😂
Ответитьপ্রচলিত হাদিস ছাড়া হুজুর অচল
Ответитьহাদীস অস্বীকারকারী কাফের।
Ответитьমৃতব্যক্তর আনুগত্যও হয়না অনুসরনো হয়না।
Ответитьকুরআনের বাইরেরর কিছুই আল্লাহর দ্বীন নয়। এগুলো তাদের দ্বীন যারা বানিয়েছে। তারা মুশরিক।
Ответитьআমার মনে হয় বক্তব্য দেওয়ার সময় আরও সতর্কতা অবলম্বন করা উচিৎ ছিল।জানিনা উনি এটাকে স্লীপ অফ টং বলবেন কিনা।তবে উনি যেন ক্ষমাপ্রার্থণা করে।
Ответить[৫:৬] আল মায়িদাহ
يا أَيُّهَا الَّذينَ آمَنوا إِذا قُمتُم إِلَى الصَّلاةِ فَاغسِلوا وُجوهَكُم وَأَيدِيَكُم إِلَى المَرافِقِ وَامسَحوا بِرُءوسِكُم وَأَرجُلَكُم إِلَى الكَعبَينِ وَإِن كُنتُم جُنُبًا فَاطَّهَّروا وَإِن كُنتُم مَرضى أَو عَلى سَفَرٍ أَو جاءَ أَحَدٌ مِنكُم مِنَ الغائِطِ أَو لامَستُمُ النِّساءَ فَلَم تَجِدوا ماءً فَتَيَمَّموا صَعيدًا طَيِّبًا فَامسَحوا بِوُجوهِكُم وَأَيديكُم مِنهُ ما يُريدُ اللَّهُ لِيَجعَلَ عَلَيكُم مِن حَرَجٍ وَلكِن يُريدُ لِيُطَهِّرَكُم وَلِيُتِمَّ نِعمَتَهُ عَلَيكُم لَعَلَّكُم تَشكُرونَ
হে মু’মিনগণ! যখন তোমরা সালাতের উদ্দেশে দন্ডায়মান হও তখন (সালাতের পূর্বে) তোমাদের মুখমন্ডল ধৌত কর এবং হাতগুলিকে কনুই পর্যন্ত ধুয়ে নাও, আর মাথা মাসাহ কর এবং পা’গুলিকে টাখনু পর্যন্ত ধুয়ে ফেল। যদি তোমরা অপবিত্র হও তাহলে গোসল করে সমস্ত শরীর পবিত্র করে নাও। কিন্তু যদি রোগগ্রস্ত হও কিংবা সফরে থাক অথবা তোমাদের কেহ পায়খানা হতে ফিরে আস কিংবা তোমরা স্ত্রীদেরকে স্পর্শ কর (স্ত্রী-সহবাস কর), অতঃপর পানি না পাও তাহলে পবিত্র মাটি দ্বারা তায়াম্মুম করে নাও, তখন তোমরা তা দ্বারা তোমাদের মুখমন্ডল ও হাত মাসাহ কর, আল্লাহ তোমাদের উপর কোন সংকীর্ণতা আনয়ন করতে চাননা, বরং তিনি তোমাদেরকে পবিত্র করতে ও তোমাদের উপর স্বীয় নি‘আমাত পূর্ণ করতে চান, যেন তোমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর।
আপনার ধারনার বাহিরে একটি প্রশ্ন করেছে বলেই,
আপনি সম্ভবত বলে একজন ব্যক্তিকে একটা দলের মধ্যে ডুকিয়ে দিলেন! ফিতনা এভাবেই ছড়ান আপনারা
আহমদুল্লাহ।সাহেব।আপনি।আর।কত।কোরআনের।অপবেক্ষা।করবেন।সুরা।হাশরের।৭নং।আয়াত।হচ্ছে।সুরা।আনফালের।৪১নংআয়াতের।ব্যাক্ষ্যা।
Ответитьযারা।কোরআন।বুজেনা।তারাই।আহমদুল্লাহকে।আলেম।মনে।করে।সে।কোরআনের।অপবেক্ষাকারী।নিক্রিষ্ট।জালেম।
Ответить"কুরআন হলো পাইকারি কথা বলার জায়গা " এমন বক্তব্য আহমাদুললাহ হুজুরের মুখ থেকে শুনার আশা করিনি।
Ответитьশায়েখ আহমাদুল্লাহ হাফি, এখানে সত্য গোপন করেছেন।
বাংলা উচ্চারণঃ“ওয়ামা আ-তা-কুমুরাছুলু ফাখুযূ'হু ওয়ামা- নাহা-কুম 'আনহু ফাংতাহু”[৫৯:৭]
বাংলা অনুবাদঃ“রাসূল তোমাদেরকে যা দেয় তা তোমরা গ্রহণ কর এবং যা হতে তোমাদেরকে নিষেধ করে তা হতে বিরত থাক”।[সূরা(৫৯) হাশর:৭]
এখানে
ক)সম্পূর্ণ আয়াতটি গোপন করা হয়েছে।
খ)আয়াতের মাঝখানের অংশ তুলে ধরা হয়েছে।
গ)আয়াতের প্রেক্ষাপট গোপন করা হয়েছে।
ঘ)আয়াতের ভূল ব্যখ্যা দেওয়া হয়েছে।
(আর ব্র্যাকেটে নিজেদের কিছু শব্দ বা ব্যাখ্যা যোগ করেছেন, যা আয়াতে উল্লেখ নেই। যেমন-নবী যা দিয়েছেন তা-ই হাদিস, নবী যত বক্তব্য দিয়েছেন, যত আমল দিয়েছেন তা গ্রহণ কর)
যাই হোক, সূরা হাশরের ৭ নম্বর আয়াতে নবী যা দিয়েছেন তা গ্রহণ করো। এর দ্বারা যে হাদিস বোঝানো হয়নি তা ৬ এবং ৭ নম্বর আয়াত থেকে বেশ পরিষ্কার। এখানে নবী যা দিয়েছেন দ্বারা বনু নাজির গোত্রের পরিত্যক্ত সম্পদের কথা বলা হয়েছে। মদিনায় তিনটি ইহুদি গোত্র বসবাস করত। বনু কুরাইজা, বনু কাইনুকা এবং বনু নাজীর- এই বনু নাজিরের সাথে মুসলমানদের কার্যত যুদ্ধ করতে হয়নি। মুসলমানরা তাদের আবাসস্থল ঘেরাও করে রাখে এবং এক পর্যায়ে তারা আত্মসমর্পণ করে, সন্ধি করে এবং মদিনা ছেড়ে চলে যায়। এই বনু নাজিরের সম্পদ বণ্টন নিয়ে যখন সাহাবিদের মধ্যে বিরোধ তৈরি হয় তখন এই আয়াত নাজিল হয়।
সুতরাং নবী যা দিয়েছেন মানে সে বিনা যুদ্ধে প্রাপ্ত সম্পদ থেকে নবী যা দিয়েছেন তা গ্রহণ কর এবং যা নিতে বারণ করেছেন তা থেকে বিরত থাক। আর নবী যা দিয়েছেন তার অর্থ যদি তাদেরটাও নেই, নবী কি কুরআন দিয়েছেন নাকি বোখারী শরিফ দিয়েছেন?
হুজুর যেই তীর আপনারা বানাইয়া লোকেদের বিভ্রান্ত করতাছেন ঐ তীর আপনাদের পশ্চাতে গিয়াই ঢূকবে। তওবা করে কুরআন নিয়ে study করুন শুরু থেকে।
Ответитьইনি এখন ভোট কলেসনে আছেন🤣🤣🤣🤣হারে হুজুর
Ответитьজালিকাল কিতাবু লা রাইবা ফিহি,এটা এমন কিতাব যাতে কোন সন্দেহ বা সংশয় নাই, এটা আল্লাহ কুরানে বলে দিয়েছেন। হুদাল্লিল মুত্তাকিন এটা বিশ্বাসীদের জন্য পথপ্রদর্শক এটাও আল্লাহ কুরানে বলে দিয়েছেন। কুরান কে বলা হয় পরিপূর্ণ জীবন বিধান। আর যদি হাদিস ছাড়া ইসলাম পরিপূর্ণ না হয়ে থাকে।।তাহলে কি কুরান পরিপূর্ণ জীবন বিধান নয়? আর যদি হাদিস এতোটাই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে থাকে তাহলে সেটা নবীজী মোহাম্মদ (সা :) এর মৃত্যুর ২০০ বছর পরে কেন সংকলন করা হলো তাও একজন উজবেকিস্তানের ইমাম বুখারীর দ্বারা? তাছাড়া নবীজী কোনটা অনুসরণ করতেন কুরান নাকি হাদিস? হাদিস যদি এতোটাই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে থাকে তাহলে নবীজীর জীবিতাবস্থায় রচিত হয়নি কেন? নবীজীর কোন সাহাবী কেন হাদিস রচনা করেন নাই? নবীজীর পরিবারের কেউ কিংবা কোন খলিফা কেন হাদিস রচনা করেন নাই? এই প্রশ্ন গুলোর যৌক্তিক উত্তর দিতে পারলে দিবেন অহেতুক ব্যক্তিগত আক্রমণ করবেন না। আল্লাহর বাণী কুরান নবী মোহাম্মদ সা: যেটা সতর্ক বাণী হিসাবে প্রচার করেছেন এবং নিজেও সেটা অনুসরণ করেছেন আজকে সেটা যদি পাইকারি কথা হয়ে যায় তাহলে উনার মৃত্যুর ২০০ বছর বা ৩০০ বছর পরে রচিত হাদিস কতটা গ্রহণযোগ্য। আর হাদিস নিয়ে হাসান,জাল এবং বিতর্ক কেন সৃষ্টি হলো?
ОтветитьKoranke paykary bolay uni kafer hoye gechen
Ответитьকোরানের বাইরে কি রাসুলের আনুগত্য আছে,,,, যেহেতু আল্লাহ বলেছেন হে রাসুল আপনি এই কোরানের সাহায্যেই ধর্ম প্রচার করুন। আর কোরানের ব্যাখ্যা যদি রাসুল করতেন,,তাহলে তিনি তা লিখে গেলেন না কেনো? যেসব নিয়ম আল্লাহ দেননি,,, তা আপনারা কিভাবে তৈরি করলেন?
Ответитьযারা কুরআন অনুসরন করে তারা কাফের!!😂😂😂😂
Ответитьমিথ্যাবাদী জাহেল।
হাদীস থেকে দেখা কিভাবে নামাজ পড়বে?
আর কুরআনে যেহেতু নামাজ পড়ার কথা নেই তাই কিভাবে পড়বে সেটাও থাকার কথা নয়।😊
আহমদ উল্লাহ সাহেব কোরআনের যে রেফারেন্স টা দিলেন ,সেটা সূরা হাশর এর 7 নম্বর আয়াতের রেফারেন্স।উনি আয়াতের একটা অংশের রেফারেন্স বললেন ।রসূল তোমাদের যা দেয়।রসূল আমাদের কি দিয়েছেন সেটা কিন্তু আর বললেন না ।ইনি হচ্ছেন আয়াত গোপনকারী কাফের। কারণ এখানে আল্লাহ স্পষ্ট বলেছেন রসূল আমাদের কি দিয়েছেন । আয়াতের আগে পিছে পড়লেই স্পষ্ট হয়ে যাবে।
Ответить